নিঊট্রা গ্যাস্ট্রো কেয়ার (১০০ গ্রাম)
৳ 650.00
উপকারিতাঃ
১) কোষ্ঠকাঠিন্য গ্যাস্ট্রিক ও বুক জ্বালাপোড়া দূর করে
২) হজম শক্তি বৃদ্ধি করে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে
৩) রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
৪) শারীরিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে ৫) রক্তচাপ ও হৃদরোগ কমায়
৬) রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ৭) কফ নিঃসরণ করে
৮) লিভারের পিত্ত নিঃসরণ বাড়ায়
৯) যকৃত বা লিভারের রোগ প্রতিরোধ করে
১০) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
১১) অতিরিক্ত ওজন হ্রাস করে, ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে ও এলার্জি ইত্যাদি।
সেবন বিধিঃ
যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য বেশি তারা সকালে ও রাতে খাবারের ১০ মিনিট আগে ১০০ মিলি পানির সহিত এক চামচ পাউডার গুলিয়ে সেবন করবেন এবং যারা স্বাভাবিক অবস্থায় আছেন কিন্তু বুক জ্বালাপোড়া করে সে সকল ব্যক্তিরা শুধুমাত্র রাতে এক চামচ পাউডার খাবারের ১০ মিনিট পূর্বে উপরোক্ত নিয়মে সেবন করবেন অথবা নিউট্রিশনিষ্টের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন।
General Inquiries
There are no inquiries yet.
Related products
-
৳ 1,000.00
মধু মানুষের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত এক অপূর্ব নেয়ামত। স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং যাবতীয় রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম। রাসূলুল্লাহ (সা.) একে ‘খাইরুদ্দাওয়া’ বা মহৌষধ বলেছেন। আয়ুর্বেদ এবং ইউনানি চিকিৎসা শাস্ত্রেও মধুকে বলা হয় মহৌষধ। এটা যেমন বলকারক, সুস্বাদু ও উত্তম উপাদেয় খাদ্যনির্যাস, তেমনি নিরাময়ের ব্যবস্থাপত্রও। আর তাই তো খাদ্য ও ওষুধ এ উভয়বিধ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ নির্যাসকে প্রাচীনকাল থেকেই পারিবারিকভাবে ‘পুষ্টিকর ও শক্তিবর্ধক’ পানীয় হিসেবে সব দেশের সব পর্যায়ের মানুষ অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে ব্যবহার করে আসছে। মধুতে যেসব উপকরণ রয়েছে তন্মধ্যে প্রধান উপকরণ সুগার। সুগার বা চিনি আমরা অনেকই এড়িয়ে চলি। কিন্তু মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ এ দুটি সরাসরি মেটাবলাইজড হয়ে যায় এবং ফ্যাট হিসাবে জমা হয় না। মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ে মধুর নমুনা পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, এতে অ্যালুমিনিয়াম, বোরন, ক্রোমিয়াম, কপার, লেড, টিন, জিংক ও জৈব এসিড (যেমন-ম্যালিক এসিড, সাইট্রিক এসিড, টারটারিক এসিড এবং অক্সালিক এসিড), কতিপয় ভিটামিন, প্রোটিন, হরমোনস, এসিটাইল কোলিন, অ্যান্টিবায়োটিকস, ফাইটোনসাইডস, সাইস্টোস্ট্যাটিক্স এবং পানি (১৯-২১%) ছাড়াও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। ভিটামিন যেমন- ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক এসিড, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫, বি-৬, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-এ বা ক্যারোটিন ইত্যাদি বিদ্যমান। মধু এমন ধরনের ওষুধ, যার পচন নিবারক (অ্যান্টিসেপটিক), কোলেস্টেরলবিরোধী এবং ব্যাকটেরিয়াবিরোধী ধর্ম আছে। প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে খালি পেটে চা চামচের দুই চামচ করে মধু ডান হাতের তালুতে নিয়ে চেটে খেতে হবে। নিয়মিত ও পরিমিত মধু সেবন করলে যেসব উপকার পাওয়া যায়। তা হলো-
১. হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
৩. দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে;
৪. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
৫. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে;
৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে;
৭. বার্ধক্য অনেক দেরিতে আসে;
৮. মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়;
৯. যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক;
১০. গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে;
১১. আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়;
১২. আলচার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য উপকারী;
১৩. দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘায়ের জন্য খুবই উপকারী;
১৪. শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
১৫. ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কলা সুদৃঢ় করে;
১৬. মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে;
১৭. মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
১৮. ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে;
১৯. রক্ত পরিশোধন করে;
২০. শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
২১. জিহ্বার জড়তা দূর করে;
২২. মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে;
২৩. বাতের ব্যথা উপশম করে;
২৪. মাথা ব্যথা দূর করে;
২৫. শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে;
২৬. গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে;
২৭. শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না;
২৮. শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
২৯. ব্যায়ামকারীদের শক্তি বাড়ায়;
৩০. মধু খাওয়ার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে শরীর হয়ে উঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।
৫০০ গ্রাম ৫০০ টাকা।
সুন্দরবনের মধু
৳ 1,000.00 Add to cartQuick View -
৳ 120.00
লাটি চন্দন মাটি
রূপচর্চায় মুলতান মাটির ব্যবহার সম্পর্কে আমরা কম বেশি অনেকেই জানি। কিন্তু রূপ চর্চার হাজারো জিনিসের মধ্যে অনেক মানুষই এই জিনিসটি ব্যবহার করে থাকেন। আবার অন্যদিকে অনেকেই এটি মাটি বলে এর থেকে দূরে থাকেন। আপনি হয়তো জানেন না যে বলিরেখা ও ব্রন সারাতে মুলতানি মাটি কতোবেশি উপকারী। মুলতানি মাটিতে আছে ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড উপাদান যা ব্রন সারাতে খুব কার্যকরী। তবে অনেক ধরণের রূপচর্চার দ্রব্যে মুলতানি মাটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আপনি এটি ক্লিনজার, টোনার এবং ফেস প্যাক হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। রূপচর্চা করে সৌন্দর্য পীত সব সময়ই প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করা ভালো। চলুন তাহলে জেনে নিই সৌন্দর্যচর্চায় মুলতানি মাটির কিছু ব্যবহার। ১। মুলতানি মাটি ত্বকের মৃতকোষ পরিষ্কার করে ত্বককে শ্বাস নিতে সহয়তা করে থাকে। ২। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য মুলতানি মাটি খুব উপকারী। মুলতানি মাটির সাথে শুধু গোলাপজ্বল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। ত্বকে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। শুষ্ক ত্বকের জন্য মুলতানি মাটির সাথে সামান্য দুধ মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করা ভালো। তাছাড়া মুলতানি মাটি মুখের ত্বকে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি করে। ৩। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে এবং ত্বক টান টান করতে মুলতানি মাটি খুব ভালো। এর ব্যবহারে ত্বকের ব্রন ও বলিরেখা দূর হয় এবং ত্বক দেখায় উজ্জ্বল। তাই ত্বকের এই সমস্যা দূর করতে মুলতানি মাটির পেস্ট বানিয়ে ত্বকে নিয়মিত ব্যবহার করুন। ৪। আপানর মুখে ব্রন হয়ে যদি তার দাগ থেকে যায়, তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। নিম পেস্ট এর সাথে লবঙ্গ গুঁড়ো, কর্পুর, মুলতানি মাটি ও গোলাপ জ্বল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। সপ্তাহে ৪ দিন বা চাইলে প্রতিদিন এই পেস্টটি ব্যবহার করুন ত্বকে ব্রনের অসহ্য কালো দাগ দূর করার জন্য। ৫। স্ক্রাবার হিসেবেও মুলতানি মাটি খুব কার্জকরী। ব্ল্যাক হেডস ও হোয়াইট হেডস দূর করতে মুলতানি মাটি দারুণ কাজ করে। মুলতানি মাটির সাথে কাজুবাদাম বাটা ও গ্লিসারিন মিশিয়ে স্ক্রাবার বানিয়ে মুখের ত্বক স্ক্রাব করতে পারেন। ৬। ব্রন হওয়ার পর ত্বকে ছোট ছোট গর্তের দেখা দেয়। তাও আপনি দূর করতে পারেন মুলতানি মাটি দিয়ে। গাজর বাটা, মুলতানি মাটি ও সামান্য অলিভ অয়েল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে ত্বকে লাগান। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। মুলতানি মাটি যেভাবেই আপনি ব্যবহার করেন না কেন মনে রাখবেন এটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সবচেয়ে বেশি উপকারী। যদি আপনার খুব শুষ্ক ও সেনসেটিভ ত্বক হয়ে থাকে তাহলে মুলতানি মাটি ব্যবহার না করাই ভালো।লাটি চন্দন মাটি
৳ 120.00 Add to cartQuick View -
৳ 400.00
The powder reduces shine to give a natural finish to your skin, designed to hold every foundation in place, while also reducing the oily look and texture of skin throughout the day and night. Apply over your favourite foundation to set your make-up for the day.
TECHNIC COLOUR FIX LOOSE POWDER
৳ 400.00 Add to cartQuick View -
Face Coated Special Thanakha (চন্দন মাটি)
৳ 150.00 Add to cartQuick View
Reviews
There are no reviews yet.